সমাস

- বাংলা বাংলা ভাষা (ব্যাকরণ) | - | NCTB BOOK
4.4k
4.4k

সমাস মানে সংক্ষেপ, মিলন, একাধিক পদের একপদীকরণ। অর্থসম্বন্ধ আছে এমন একাধিক শব্দের এক সঙ্গে যুক্ত হয়ে একটি নতুন শব্দ গঠনের প্রক্রিয়াকে সমাস বলে। যেমন : দেশের সেবা = দেশসেবা, বই ও পুস্তক = বইপুস্তক, নেই পরোয়া যার বেপরোয়া। বাক্যে শব্দের ব্যবহার সংক্ষেপ করার উদ্দেশ্যে সমাসের = সৃষ্টি। সমাস দ্বারা দুই বা ততোধিক শব্দের সমন্বয়ে নতুন অর্থবোধক পদ সৃষ্টি হয়। এটি শব্দ তৈরি ও প্রয়োগের একটি বিশেষ রীতি। সমাসের রীতি সংস্কৃত থেকে বাংলায় এসেছে। তবে খাঁটি বাংলা সমাসের দৃষ্টান্তও প্রচুর পাওয়া যায়। সেগুলোতে সংস্কৃতের নিয়ম খাটে না।

সমাসের প্রক্রিয়ায় সমাসবদ্ধ বা সমাসনিষ্পন্ন পদটির নাম সমস্ত পদ।

 

সমস্ত পদ বা সমাসবদ্ধ পদটির অন্তর্গত পদগুলোকে সমস্যমান পদ বলে। সমাসযুক্ত পদের প্রথম অংশ (শব্দ)-কে বলা হয় পূর্বপদ এবং পরবর্তী অংশ (শব্দ)-কে বলা হয় উত্তরপদ বা পরপদ ।

সমস্ত পদকে ভেঙে যে বাক্যাংশ করা হয়, তার নাম সমাসবাক্য, ব্যাসবাক্য বা বিগ্রহবাক্য। উদাহরণ-বিলাত – ফেরত রাজকুমার সিংহাসনে বসলেন। এখানে বিলাত-ফেরত, রাজকুমার ও সিংহাসন এ তিনটিই - সমাসবদ্ধ পদ। এগুলোর গঠন প্রক্রিয়া ও রকম বিলাত হতে ফেরত, রাজার কুমার,সিংহ চিহ্নিত আসন এগুলো হচ্ছে ব্যাসবাক্য। এসব ব্যাসবাক্যে 'বিলাত’, ফেরত’, ‘রাজা, ‘কুমার,’ ‘সিংহ’, ‘আসন' হচ্ছে এক একটি সমস্যমান পদ। আর বিলাত-ফেরত, রাজকুমার এবং সিংহাসন সমস্ত পদ। বিলাত, রাজা ও সিংহ হচ্ছে পূর্বপদ এবং ফেরত, কুমার ও আসন হচ্ছে পরপদ। -

 

সমাস প্রধানত ছয় প্রকার : দ্বন্দ্ব, কর্মধারয়, তৎপুরুষ, বহুব্রীহি, দ্বিগু ও অব্যয়ীভাব সমাস ।

 

[ দ্বিগু সমাসকে অনেক ব্যাকরণবিদ কর্মধারয় সমাসের অন্তর্ভুক্ত করেছেন। আবার কেউ কেউ কর্মধারয়কেও তৎপুরুষ সমাসের অন্তর্ভুক্ত বলে মনে করেছেন। এদিক থেকে সমাস মূলত চারটি : দ্বন্দ্ব, তৎপুরুষ, বহুব্রীহি, অব্যয়ীভাব। কিন্তু সাধারণভাবে ছয়টি সমাসেরই আলোচনা করা গেল। এছাড়া, প্রাদি, নিত্য, অলুক ইত্যাদি কয়েকটি অপ্রধান সমাস রয়েছে। সংক্ষেপে সেগুলোরও আলোচনা করা হয়েছে। ]

Content added By
Content updated By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

অব্যয়ীভাব
দ্বিগু
বহুব্রীহি
দ্বন্দ্ব
ষষ্ঠী তৎপুরুষ
মধ্যপদলোপী কর্মধারয়
নিমিত্তার্থে চতুর্থী
নিত্য সমাস
সংক্ষেপ করে
বিস্তৃত করে
ভাষারূপ ক্ষুণ্ন করে
অর্থবোধক করে
সংক্ষেপ করে
বিস্তৃত করে
ভাষারূপ ক্ষুন্ন করে
করে অর্থবোধক করে
সমস্ত পদ
ব্যাসবাক্য
উত্তর পদ
সমস্যমান পদ
দ্বন্দ্ব সমাস
অব্যয়ীভাব সমাস
বহুব্রীহি সমাস
তৎপুরুষ সমাস
সংক্ষেপ করে
বিস্তৃতি করে
অর্থপূর্ন করে
অর্থের রূপান্তর ঘটায়
কর্মধারয়
বহুব্রীহি
তৎপুরুষ
অব্যয়ীভাব

নিপাতনে সিদ্ধ বহুব্রীহি

অলুক বহুব্রীহি

ব্যতিহার বহুব্রীহি

ব্যাধিকরণ বহুব্রীহি

প্রাদি সমাস
ব্যতিহার বহুব্রীহি সমাস
তৎপুরুষ সমাস
কর্মধারয় সমাস

উপমিত কর্মধারয়

উপমান কর্মধারয়

মধ্যপদলোপী কর্মধারয়

বহুব্রীহি

কর্মধারয়
তৎপুরুষ
বহুব্রীহি
দ্বন্দ্ব
অব্যয়ীভাব
তৎপুরুষ
দ্বিগু
দ্বন্দ্ব
দ্বিগু সমাস
বহুব্রীহি সমাস
তৎপুরুষ সমাস
দ্বন্দ্ব সমাস
সংক্ষেপ করে
বিস্তৃত করে
অর্থপূর্ণ করে
অর্থের রূপান্তর ঘটায়
মধ্যপদলোপী কর্মধারয়
ষষ্ঠী তৎপুরুষ
পঞ্চমী তৎপুরুষ
উপমান কর্মধারয়
বহুব্রীহি
কর্মধারয়
সুপসুপা
অব্যয়ীভাব
দ্বন্দ্ব সমাস
অব্যয়ীভাব সমাস
তৎপুরুষ সমাস
কর্মধারয় সমাস
দ্বিগু
কর্মধারয়
দ্বন্দ্ব
বহুব্রীহি
দ্বন্দ্ব সমাস
বহুবীহি সমাস
দ্বিগু সমাস
কর্মধারয় সমাস
অলুক তৎপুরুষ
নিত্যসমাস
উপমান কর্মধারয়
উপমিত কর্মধারয়
সমার্থক দ্বন্দ্ব
বিপরীতার্থক দ্বন্দ্ব
অলুক দ্বন্দ্ব
একশেষ দ্বন্দ্ব
সেতার
প্রত্যহ
গ্রামান্তর
সহোদর
প্রাদি
তৎপুরুষ
কর্মধারয়
ব্যাতিহার বহুব্রীহি
সমানাধিকরণ বহুব্রীহি
ব্যতিহার বহুব্রীহি
অলুক বহুব্রীহি
মধ্যপদলোপী বহুব্রীহি
দ্বিগু সমাস
কর্মধারয় সমাস
তৎপুরুষ সমাস
অব্যয়ীভাব সমাস
তৎপুরুষ
অব্যয়ীভাব
বহুব্রীহি
কর্মধারয়
উপমান কর্মধারয়
উপপদ তৎপুরুষ
উপমিত কর্মধারয়
অব্যয়ীভাব
কর্মধারয় সমাস
বহুব্রীহি সমাস
দ্বিগু সমাস
অব্যয়ীভাব সমাস
সংক্ষেপ করে
বিস্ত্রত করেন
অর্থপূর্ণ করে
অর্থের রূপান্তর ঘটায়
সংক্ষেপ করে
বিস্তৃত করে
ভাষারূপ ক্ষুন্ন করে
অর্থবোধক করে
সমান্য বিষয় নিয়ে শেষে লাঠালাঠি করল
চালাক চতুর দেখে একটি ছেলে পাঠাও
তিনি সস্ত্রীক বাড়ি গেলেন
মন্দ লোকের সাথে বেড়াতে যাওয়া চলবে না
পুরুষ সিংহ
কাপুরুষ
হাট বাজার
প্রবচন
দ্বন্দ্ব সমাস
কর্মধারয় সমাস
দ্বিগু সমাস
বহুব্রীহি সমাস
বহুব্রীহি সমাস
দ্বিগু সমাস
দ্বন্দ সমাস
তৎপুরুষ
বহুব্রীহি
কর্মধারয়
দ্বন্দ্ব
কলে ছাটা
মাথায় ছাতা
হাতে কলমে
গায়ে হলুদ
দ্বন্দ্ব
অব্যয়ীভাব
তৎপুরুষ
বহুব্রীহি
কলেছাঁটা
ভবনদী
জয়ধ্বনি
জলমাত্র
মধ্যপদলোপী কর্মধারয়
দ্বন্দ্ব
অব্যয়ীভাব
বহুব্রীহি
দ্বন্দ্ব
তৎপুরুষ
বহুব্রীহি
অব্যয়ীভাব
সমস্যমান পদ
সমাস বাক্য
সমস্ত পদ
ব্যাসবাক্য
খাস মহল
আকন্ঠ
মৌল্ভী সাহেব
রাজর্ষি
নদী মাতা যার
নদীতে মাতা আছে যার
নদী ও মাতা
নদী এবং মাতৃকা
তৎপুরুষ
বহুব্রীহি
অব্যয়ীভাব
দ্বন্দ্ব
দ্বন্দ্ব
সাধারণ কর্মধারয়
তৎপুরুষ
দ্বিগু
দ্বন্দ্ব
বহুব্রীহি
কর্মধারয়
দ্বিগু
কর্মধারয়
বহুব্রীহি
দ্বন্দ্ব
দ্বিগু
বহুব্রীহি
দ্বিগু
কর্মধারয়
অব্যয়ীভাব
উপমান
উপমিত
রূপক
অব্যয়ীভাব
কর্মধারয়
উপপদ তৎপুরুষ
বহুব্রীহি
দ্বন্দ্ব
সিংহাসন
রাজপথ
প্রভাত
দম্পতি
বিশ্লেষণ
সংক্ষেপণ
সংযোজন
সংশ্লেষণ
তৎপুরুষ সমাস
কর্মধারয় সমাস
বহুব্রাহী সমাস
দ্বন্দ্ব সমাস
বিশেষণ
সংক্ষেপণ
সংযোজন
সংশেষণ
কর্মধারয়
তৎপুরুষ
বহুব্রীহি
অব্যয়ীভাব
বহুব্রীহি
দ্বিগু
তৎপুরুষ
কর্মধারয়
দ্বিগু
অব্যয়ীভাব
নিত্য সমাস
বহুব্রীহি
সমস্যমান পদ
সমস্ত পদ
ব্যাসবাক্য
উত্তর পদ
গুরুদেব
মৌমাছি
মহাজন
কাঁচামিঠে
তৎপুরুষ সমাস
কর্মধারয় সমাস
অব্যয়ীভাব সমাস
বহুব্রীহি সমাস
উপমান কর্মধারয়
উপমিত কর্মধারয়
রুপক কর্মধারয়
মধ্যপদলোপী কর্মধারয়
ধ্বনি তত্ত্বে
রূপ তত্ত্বে
ক্রিয়ায়
বাক্যে
পতি-পত্নী
দম্পতি
জায়া-পতি
স্বামী-স্ত্রী
অব্যয়ীভাব
দ্বন্দ্ব
কর্মধারয়
তৎপুরুষ
বহুব্রীহি
দ্বিগু
কর্মধারয়
অব্যয়ীভাব
স্বামী-স্ত্রী
পতি-পত্নী
দম্পতি
জায়া-পতি
বহুব্রীহি সমাস
দ্বিগু সমাস
দ্বন্দ্ব সমাস
নিত্য সমাস
দ্বিগু সমাস
বহুব্রীহি সমাস
তৎপুরুষ সমাস
কর্মধারয় সমাস
বাহুলতা
কমলমুখ
বিষাদ-সিন্দু
জ্ঞানবৃক্ষ
কর্মধারয়
দ্বন্দ্ব
তৎপুরুষ
দ্বিগু
উপমান কর্মধারয়
রুপক কর্মধারয়
তৎপুরুষ
মধ্যপদলোপী বহুব্রীহি
দ্বিগু
বহুব্রিীহি
রূপক কর্মধারয়
নিত্যসমাস
শব্দতত্ত্ব
ধ্বনিতত্ত্ব
বাক্যতত্ত্ব
অর্থতত্ত্ব
রূপক
ষষ্ঠী তৎপুরুষ
উপমিত
উপমান
দ্বন্দ্ব
কর্মধারয়
তৎপুরুষ
বহুব্রীহি
তৎপুরুষ
কর্মধারয়
দ্বন্দ্ব
অব্যয়ীভাব
তৎপুরুষ
কর্মধারয়
দ্বন্দ্ব
অব্যয়ীভাব
চতুর্থ তৎপুরুষ
প্রাদী তৎপুরুষ
পঞ্চমী তৎপুরুষ
তৃতীয় তৎপুরুষ
দ্বিতীয়া তৎপুরুষ
নঞ তৎপুরুষ
উপপদ তৎপুরুষ
অলুক তৎপুরুষ
দ্বন্দ্ব
দ্বিগু
কর্মধারয়
অব্যয়ীভাব
দ্বিগু
বহুব্রীহি
রুপক কর্মধারয়
নিত্য সমাস
নিত্য
দ্বন্দ্ব
তৎপুরুষ
সহার্থক বহুব্রীহি
ষষ্ঠী তৎপুরুষ
কর্মধারয়
দ্বন্দ্ব
বহুব্রীহি
তৎপুরুষ
দ্বন্দ্ব
বহুব্রীহি
কর্মধারয়
তৎপুরুষ
কর্মধারয়
বহুব্রীহি
অব্যয়ীভাব
অব্যয়ীভাব
বহুব্রীহি
দ্বন্দ্ব
কর্মধারয়
বহুব্রীহি
কর্মধারয়
তৎপুরুষ
দ্বন্দ্ব
বহুব্রীহি
তৎপুরুষ
কর্মধারয়
দ্বিগু
দ্বিগু সমাস
প্রাদি সমাস
বহুব্রীহি সমাস
কর্মধারয় সমাস
বহুব্রীহি
অব্যয়ীভাব
দ্বিগু
কর্মধারয়
ব্যতিহার বহুব্রীহি
ব্যধিকরণ বহুব্রীহি
দ্বিগু
মধ্যপদলোপী বহুব্রীহি
কর্মধারয় সমাস
সংখ্যাবাচক সমাস
ষষ্ঠী তৎপুরুষ সমাস
দ্বিগু সমাস
ষষ্টি তৎপুরুষ
মধ্যপদলোপি কর্মধারয়
নিমিত্তার্থে চতুর্থী
নিত্য সমাস
তৎপুরুষ
বহুব্রীহি
কর্মধারয়
দ্বন্দ্ব
কর্মধারয়
বহুব্রীহি
তৎপুরুষ
দ্বন্দ্ব
নঞ্ বহুব্রীহি সমাসবদ্ধ পদ।
-
-
অব্যয়ীভাব
তৎপুরুষ
কর্মধারয়
বহুব্রীহি
তৎপুরুষ
কর্মধারয়
অব্যয়ীভাব
বহুব্রীহি
কর্মধারয়
তৎপুরুষ
অব্যয়ীভাব
বহুব্রীহি
তৎপুরুষ
কর্মধারয়
অব্যয়ীভাব
বহুব্রীহি
তৎপুরুষ
অব্যয়ীভাব
কর্মধারয়
বহুব্রীহি
তৎপুরুষ
কর্মধারয়
বহুব্রীহি
অব্যয়ীভাব
বহুব্রীহি
কর্মধারয়
দ্বন্দ্ব
তৎপুরুষ

কর্মধারয়

অলুক তৎপুরুষ

দ্বন্দ্ব

বহুব্রীহি

বহুব্রীহি
অব্যয়ীভাব
তৎপুরুষ
কর্মধারয়
৩য় তৎপুরুষ
২য়া তৎপুরুষ
৪ র্থী তৎপুরুষ
৭মী তৎপুরুষ
উপমান তৎপুরুষ
উপমান কর্মধারয়
মধ্যপদলোপী কর্মধারয়
দ্বন্দ্ব
দ্বিগু
বহুব্রীহি
তৎপুরুষ
কর্মধারয়
অলুক তৎপুরুষ
তৎপুরুষ
বহুব্রীহি
কর্মধারয়
দ্বিগু
দ্বিগু
দ্বন্দ্ব
বহুব্রীহি
কর্ম ধারয়
স্বামী-স্ত্রী
পতি-পত্নী
দম্পতি
জায়া-পতি
উপমান কর্মধারয়
উপমিত কর্মধারয়
রুপক কর্মধারয়
তৎপুরুষ
প্রাদি সমাস
নিত্য সমাস
দ্বিগু সমাস
অব্য্যয়ীভাব সমাস
অব্যয়ীভাব
অলুক দ্বন্দ্ব
বহুব্রীহি
ষষ্ঠী তৎপুরুষ
বহুব্রীহি
অব্যয়ীভাব
তৎপুরুষ
কর্মধারয়
বহুব্রীহি
তৎপুরুষ
কর্মধারয়
অব্যয়ীভাব
বহুব্রীহি
তৎপুরুষ
কর্মধারয়
অব্যয়ীভাব
অলুক বহুব্রীহি
রূপক কর্মধারয়
উপপদ তৎপুরুষ
প্রাদি
দ্বিগু
কর্মধারায়
দ্বন্দ্ব
অব্যয়ীভাব
কর্মধারয়
দ্বন্দ্ব
তৎপুরুষ
অব্যয়ীভাব
উপমতি
উপমহান
রূপক
ষষ্ঠী তৎপুরুষ
উপমিত কর্মধারয়
উপমান কর্মধারয়
রুপক কর্মধারয়
মধ্যপদলোপী কর্মধারয়
বিশ্বরূপ কবি
যিনি বিশ্বের কবি
বিশ্ব ও কবি
বিশ্বের কবি
বিশ্বরূপ কবি
বিশ্বের কবি
যিনি বিশ্বের কবি
বিশ্ব ও কবি
দ্বন্দ্ব সমাস
কর্মধারয় সমাস
তৎপুরুষ সমাস
বহুব্রীহি সমাস
বহুব্রীহি
অব্যয়ীভাব
কর্মধারয়
তৎপুরুষ
দ্বিগু
তৎপুরুষ
বহুব্রীহি
কর্মধারয়
তৎপুরুষ
অব্যয়ীভাব
কর্মধারয়
দ্বিগু
কর্মধারয়
তৎপুরুষ
বহুব্রীহি
দ্বন্দ
বহুব্রীহি
কর্মধারয়
অব্যয়ীভাব
তৎপুরুষ
নিত্যসমাস
কর্মধারয়
তৎপুরুষ
বহুব্রীহি
অব্যয়ীভাব
সংশ্লেষণ
বিশ্লেষণ
সংক্ষেপণ
সংযোজন
দ্বন্দ্ব
তৎপুরুষ
কর্মধারয়
বহুব্রীহি
তয়া তৎপুরুষ
চতুর্থী তৎপুরুষ
৫মী তৎপুরুষ
৭মী তৎপুরুষ
৩য়া তৎপুরুষ
৪র্থী তৎপুরুষ
৫মী তৎপুরুষ
৭মী তৎপুরুষ
দ্বিগু
বহুব্রীহি
উপপদ তৎপুরুষ
কর্মধারয়
মধ্যপদলোপী কর্মধারয়
দ্বন্দ্ব
অব্যয়ীভাব
বহুব্রীহি
প্রাদি
অব্যয়ীভাব
উপপদ তৎপুরুষ
বহুব্রীহি
তৎপুরুষ
কর্মধারয়
বহুব্রীহি
অব্যয়ীভাব
বহুব্রীহি
তৎপুরুষ
কর্মধারয়
দ্বিগু
কর্মধারায়
দ্বন্দ্ব
তৎপুরুষ
অব্যয়ীভাব
রূপক সমাস
ষষ্ঠী তৎপুরুষ সমাস
উপমিত সমাস
উপমান সমাস
২য়া তৎপুরুষ
৩য়া তৎপুরুষ
৪র্থী তৎপুরুষ
৬ষ্ঠী তৎপুরুষ
গোলাপি রঙের ফুল
গোলাপের ফুল
গোলাপ নামের ফুল
গোলাপি ফুল
সমার্থক দ্বন্দ্ব
বিপরীতার্থক দ্বন্দ্ব
অলুক দ্বন্দ্ব
একশেষ দ্বন্দ্ব
স্বামী- স্ত্রী
পতি- পত্মী
দম্পতি
জায়া-পতি
কর্মধারয়
দ্বিগু
বহুব্রীহি
অব্যয়ীভাব
প্রাদি সমাস
দ্বিগু সমাস
অব্যয়ীভাব সমাস
নিত্য সমাস
দ্বিগু
বহুব্রীহি
তৎপুরুষ
কর্মধারয়
পঞ্চমী তৎপুরুষ
উপপদ তৎপুরুষ
প্রাদি সমাস
বহুব্রীহি সমাস
বহুব্রীহি
কর্মধারয়
তৎপুরুষ
অব্যয়ীভাব
কর্মধারয়
দ্বিগু
বহুব্রীহি
অব্যয়ীভাব
কর্মধারয়
দ্বন্দ্ব
তৎপুরুষ
দ্বিগু

কর্মধারয়

বহুব্রীহি

দ্বন্দ্ব

তৎপুরুষ

মধ্যপদলোপী
উপমেয়-উপমান
উপমান
কোনটিই নয়
মধ্যপদলোপী
উপমেয় -উপমান
উপমান
উপমিত
সপ্তমী তৎপুরুষ
কর্মধারয়
তৃতীয়া তৎপুরুষ
চতুর্থী তৎপুরুষ
উপমিত কর্মধারয়
উপমান কর্মধারয়
মধ্যপদলোপী কর্মধারয়
রূপক কর্মধারয়
সমানাধিকার বহুব্রীহি
মধ্যপদলোপী বহুব্রীহি
ব্যধিকরণ বহুব্রীহি
ব্যতিহার বহুব্রীহি
তৎপুরুষ সমাস
দ্বন্দ্ব সমাস
বহুব্রীহি সমাস
কর্মধারয় সমাস
নিত্য
দ্বন্দ্ব
সমার্থক বহুব্রীহি
তৎপুরুষ
তীর্থসহ
সতী রূপ তীর্থ
তীর্থের সমীপে
সমান তীর্থ যার
সংকোচন করে
সংক্ষেপ করে
অর্থবোধক করে
বিস্তৃত করে
বিস্তৃত করে
সংক্ষেপ করে
অর্থবোধক করে
ভাষা রূপ ক্ষুণ্ণ করে
সংশ্লেষণ
বিশ্লেষণ
সংক্ষেপণ
সংযোজন
দ্বিতীয় তৎপুরুষ
পঞ্চমী তৎপুরুষ
ষষ্ঠী তৎপুরুষ
সপ্তমী তৎপুরুষ
কর্মধারয়
দিগু
দ্বন্দ্ব
বহুব্রীহি
৪র্থী তৎপুরুষ
৩য়া তৎপুরুষ
৫মী তৎপুরুষ
৭মী তৎপুরুষ

দ্বিগু কর্মধারয়

সংখ্যাবাচক বহুব্রীহি

অলুক বহুব্রীহি

সমানাধিকরণ বহুব্রীহি

মধ্যপদলোডূ কর্মধারয়
অব্যয়ভাব
কর্মধারয়
বহুব্রীহি
মৃত প্রায় যে
অর্ধ সময় ব্যাপিয়া মৃত
অর্ধ রূপে মৃত
অর্ধ মৃত যে
কোনটিই নয়
অতি রক্তিম
ঈষৎ রক্তিম
আদ্যন্ত
আদি রক্তিম
কর্মধার
উপপদ তৎপুরুষ দ্বন্দ্ব
অব্যয়ীভাব
বহুব্রীহি
দ্বন্দ্ব
উপপদ তৎপুরুষ
অলুক দ্বন্দ্ব
প্রত্যয়ান্ত বহুব্রীহি
অলুক বহুব্রীহি
ব্যতিহ্যার বহুব্রীহি
ব্যাধিকরণ বহুব্রীহি
দ্বিগু
মধ্যপদলোপী বহুব্রীহি
তৎপুরুষ
কর্মধারয়
বহুব্রীহি
অব্যয়ীভাব
দ্বন্দ্ব
কর্মধারয়
অব্যয়ীভাব
বহুব্রীহি
মধ্যপদলোপী কর্মধারয়
কর্মধারয় সমাস
তৎপুরুষ সমাস
প্রাদি সমাস
রূপক কর্মধারয় সমাস
৬ষ্ঠী তৎপুরুষ
অলুক দ্বন্দ্ব
উপমান কর্মধারয়
মধ্যপদলোপী কর্মধারয়
৬ষ্ঠ তৎপুরুষ
অলুক দ্বন্দ্ব
উপমান কর্মধারয়
মধ্যপদলোপী কর্মধারয়
বহুব্রীহি
উপপদ তৎপুরুষ
রূপক কর্মধারয়
ষষ্ঠী তৎপুরুষ
প্রাদি সমাস
নিত্য সমাস
অলুক তৎপুরুষ
অব্যয়ীয়ভাব
কর্মধারয় সমাস
বহুব্রীহি সমাস
অব্যয়ীভাব সমাস
দ্বিগু সমাস
উপমান কর্মধারয়
উপমিত কর্মধারয়
মধ্যপদলোপী কর্মধারয়
দ্বিগু
তৎপুরুষ
বহুব্রীহি
কর্মধারয়
দ্বন্দ্ব
দ্বন্দ্ব
বহুব্রীহি
কর্মধারয়
তৎপুরুষ
দ্বিগু
দ্বিগু
দ্বন্দ্ব
অব্যয়ীভাব
তৎপুরুষ
ষষ্ঠী তৎপুরুষ
মধ্যপদলোপী কর্মধারয়
নিনিত্তার্থে চতুর্থী
নিত্য সমাস
দ্বিগু সমাস
ষষ্ঠী তৎপুরুষ
মধ্যপদলোপী কর্মধারয়
নিমিত্তার্থে চতুর্থী
নিত্য সমাস
কর্মধারয়
বহুব্রীহি
তৎপুরষ
দ্বিগু

উপপদ তৎপুরুষ

অব্যয়ীভাব

বহুব্রীহি

কর্মধারয়

তৎপুরুষ
কর্মধারয়
বহুব্রীহি
অব্যয়ীভাব
দ্বিগু
তৎপুরুষ
কর্মধারয়
ব্যতিহার বহুব্রীহি সমাস
মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস
দ্বন্দ্ব সমাস
ষষ্ঠী তৎপুরুষ সমাস
রূপক কর্মধারয় সমাস
বহুব্রীহি
দ্বন্দ্ব
তৎপুরুষ
কর্মধারয়
কর্মধারয়
অব্যয়ীভাব
বহুব্রীহি
দ্বিগু
উপপদ তৎপুরুষ
অলুক তৎপুরুষ সমাস
মধ্যপদলোপী কর্মধারয়
উপমিত কর্মধারয়
বহুব্রীহি
কর্মধারয়
তৎপুরুষ
দ্বন্দ্ব
ব্যধিকরণ বহুব্রীহি
অলুক বহুব্রীহি
মধ্যপদলোপী বহুব্রীহি
ব্যতিহার বহুব্রীহি
বহুব্রীহি
কর্মধারয়
তৎপুরুষ
দ্বন্দ্ব
অব্যয়ীভাব
রূপক
উপমিত
উপমান
দ্বন্দ্ব
উপমান
রূপক
উপমিত
দ্বিগু
কর্মধারয়
দ্বন্দ্ব
বহুব্রীহি
কর্মধারয়
তৎপুরুষ
বহুব্রীহি
অব্যয়ীভাব
কর্মধারয়
তৎপুরুষ
বহুব্রীহি
অব্যয়ীভাব
দ্বন্দ্ব
কর্মধারয়
দ্বিগু
অব্যয়ীভাব
দ্বিতীয়া তৎপুরুষ
অলুক দ্বন্দ্ব
ষষ্ঠী তৎপুরুষ
কর্মধারয়
কর্মধারয়
বহুব্রীহি
অব্যয়ীভাব
তৎপুরুষ
তৎপুরুষ
কর্মধারয়
বহুব্রীহি
অব্যয়ীভাব

বহুব্রীহি

তৎপুরুষ

কর্মধারয়

অব্যয়ীভাব

দ্বন্দ্ব
কর্মধারয়
তৎপুরুষ
অব্যয়ীভাব
বহুব্রীহি
প্রাদি সমাস
ব্যতিহার বহুব্রীহি সমাস
তৎপুরুষ সমাস
কর্মধারয় সমাস
প্রাদি সমাস
ব্যতিহার বহুব্রীহি সমাস
তৎপুরুষ সমাস
কর্মধারয় সমাস
বহুব্রীহি
তৎপুরুষ
অব্যয়ীভাব
দ্বিগু
সংযোজন
বিশ্লেষণ
সংশ্লেষণ
সংক্ষেপন
বহুব্রীহি
তৎপুরুষ
কর্মধারয়
দ্বিগু

কর্মধারয়

তৎপুরুষ

বহুব্রীহি

অব্যয়ীভাব

উপমান
উপমিত
রূপক
মধ্যপদলোপী
কর্মধারয়
বহুব্রীহি
তৎপুরুষ
দ্বন্দ্ব
তৎপুরুষ
কর্মধারয়
দ্বন্দ্ব
বহুব্রীহি
প্রাচীনযুগ
অন্ধকার যুগ
আধুনিক যুগ
মধ্যযুগ
উপমিত কর্মধারয়
রুপক কর্মধারয়
অলুক তৎপুরুষ
উপমান কর্মধারয় সমাস
দ্বন্দ্ব
তৎপুরুষ
উপপদ তৎপুরুষ
বহুব্রীহি
দ্বন্দ্ব
দ্বিগু
নিত্য
কর্মধারয়
দ্বিগু
তৎপুরুষ
বহুব্রীহি
কর্মধারয়
দ্বিগু
তৎপুরুষ
বহুব্রীহি
কর্মধারয়
দ্বিগু
তৎপুরুষ
বহুব্রীহি
কর্মধারয়
বহুব্রীহি
কর্মধারয়
দ্বন্দ্ব
তৎপুরুষ

উপমান কর্মধারয় 

মধ্যপদলোপী কর্মধারয়

রুপক কর্মধারয়

উপমিত কর্মধারয়

মধ্যপদলোপী বহুব্রীহি

ব্যতিহার বহুব্রীহি

ব্যধিকরণ বহুব্রীহি

দ্বিগু

অব্যয়ীভাব
ততপুরুষ
কর্মধারয়
বহুব্রীহি

ব্যতিহার বহুব্রীহি

ব্যাধিকরণ বহুব্রীহি

দ্বিগু

মধ্যপদলোপী বহুব্রীহি

মধ্যপদলোপী বহুব্রীহি
ব্যতিহার বহুব্রীহি
ব্যাধিকরণ বহুব্রীহি
দ্বিগু
কর্মধারয় সমাস
সংখ্যাবচাক সমাস
ষষ্ঠী তৎপুরুষ সমাস
দ্বিগু সমাস
কর্মধারয়
বহুব্রীহি
অব্যয়ীভাব
তৎপুরুষ
দ্বন্দ্ব
অব্যয়ীভাব
বহুব্রীহি
দ্বিগু
তৎপুরুষ
কর্মধারয়
বহুব্রীহি
অব্যয়ীভাব
দিগু
কর্মধারয়
দ্বন্দ্ব
বহুব্রীহি
দ্বিগু
কর্মধারয়
দ্বন্দ্ব
বহুব্রীহি
দ্বন্দ্ব
কর্মধারয়
তৎপুরুষ
বহুব্রীহি
কর্মধারয়
বহুব্রীহী
দ্বিগু
অব্যয়ীভাব
৩য়া তৎপুরুষ
৪র্থী তৎপুরুষ
৫মী তৎপুরুষ
৭মী তৎপুরুষ
দ্বিগু
বহুব্রীহি
তৎপুরুষ
কর্মধারয়
কর্মধারয়
দ্বিগু
বহুব্রীহি
কোনোটিই নয়
কর্মধারায়
তৎপুরুষ
বহুব্রীহি
অব্যয়ীভাব
সমানাধিকরণ বহুব্রীহি
ব্যাধিকরণ বহুব্রীহি
মধ্যপদলোপী বহুব্রীহি
অলুক বহুব্রীহি
ব্যধিকরণ বহুব্রীহি
ব্যতিহার বহুব্রীহি
মধ্যপদলোপী বহুব্রীহি
অলুক বহুব্রীহি
উপপদ তৎপুরুষ
অলুক তৎপুরুষ
নঞ্ তৎপুরুষ
ষষ্ঠী তৎপুরুষ
দ্বন্দ্ব
কর্মধারয়
তৎপুরুষ
বহুব্রীহি
দ্বিগু
বহুব্রীহি
রুপক কর্মধারয়
নিত্য সমাস
দ্বিগু
বহুব্রীহি
রুপক কর্মধারয়
নিত্য সমাস
দ্বিগু
তৎপুরুষ
বহুব্রীহি
কর্মধারয়
দ্বিগু
তৎপুরুষ
বহুব্রীহি
কর্মধারয়
দ্বিগু
তৎপুরুষ
বহুব্রীহি
কর্মধারয়
দ্বন্দ্ব
কর্মধারয়
তৎপুরুষ
বহুব্রীহি
সমানাধিকরন বহুব্রীহি
মধ্যপদলোপী বহুব্রীহি
ব্যধিকরণ বহুব্রীহি
ব্যতিহার বহুব্রীহি
মধ্যপদলোপী কর্মধারায়
তৎপুরুষ সমাস
বহুব্রীহি সমাস
কর্মধারয় সমাস
দ্বিগু সমাস
দ্বিগু-সমাস
মধ্যপদলোপী কর্মধারয়
তৎপুরুষ সমাস
দ্বন্দ্ব সমাস
প্রাদি সমাস
ব্যতিহার বহুব্রীহি সমাস
তৎপুরুষ সমাস
কর্মধারয় সমাস
বহুব্রীহি
কর্মধারয়
দ্বন্দ্ব
তৎপুরুষ
বহুব্রীহি
কর্মধারয়
দ্বন্দ্ব
তৎপুরুষ
সংযোজন
সংশ্লেষণ
বিশ্লেষণ
সংক্ষেপণ
নঞ বহুব্রীহি
সহার্থক বহুব্রীহি
প্রত্যয়ান্ত বহুব্রীহি
অলুক বহুব্রীহি
তৎপুরুষ
কর্মধারয়
বহুব্রীহি
অব্যয়ীভাব
কর্মধারয়
বহুব্রীহি
তৎপুরুষ
দ্বন্দ্ব
বহুব্রীহি
কর্মধারয়
তৎপুরুষ
দ্বন্দ্ব
প্রাদি সমাস
ব্যতিহার বহুব্রীহি সমাস
তৎপুরুষ সমাস
কর্মধারয় সমাস
দ্বিগু
দ্বন্দ্ব
কর্মধারয়
তৎপুরুষ
কর্মধারয়
বহুব্রীহি
তৎপুরুষ
দ্বন্দ্ব
অব্যয়ীভাব
তৎপুরুষ
কর্মধারয়
বহুব্রীহি
কর্মধারয়
বহুব্রীহি
দ্বিগু
দ্বন্দ্ব
তৎপুরুষ
কর্মধারয়
বহুব্রীহি
অব্যয়ীভাব
তৎপুরুষ
অব্যয়ীভাব
কর্মধারয়
বহুব্রীহি

মনমাঝি

ঘনশ্যাম

মুখচন্দ্র

ক্রধানল

মুখচন্দ্র
ক্রোধানল
তুষারশুভ্র
মনমাঝি
মুখচন্দ্র
ক্রোধানল
মনমাঝি
তুষারশুভ্র
শশব্যস্ত
কালচক্র
পরানপাখি
বহুব্রীহি
মুখচন্দ্র
ক্রোধানল
তুষারশুভ্র
মনমাঝি
দ্বিগু
তৎপুরুষ
বহুব্রীহি
কর্মধারয়
পদ্মপাতা
নীলপদ্ম
পদ্মনয়না
পদ্ম পলাশ
পদ্মপাতা
নীলপদ্ম
পদ্মনয়ন
পদ্মপলাশ
মুখচন্দ্র
মধুমাখা
কদাচার
মহারাজ
কর্মধারয়
তৎপুরুষ
অব্যয়ীভাব
বহুব্রীহি
দ্বিগু
দ্বন্দ
অব্যয়ীভাব
বহুব্রীহি

কর্মধারয়

দ্বিগু

দ্বন্দ্ব

বহুব্রীহি

উপপদ তৎপুরুষ
উপমান কর্মধারয়
উপমিত কর্মধারয়
নিত্য সমাস
যৌবনপদ
ক্ষুধানল
জীবনপ্রদীপ
যুবজানি
অব্যয়ীভাব
বহুব্রীহি
দ্বন্দ্ব
কর্মধারয়
অব্যয়ীভাব
বহুব্রীহি
দ্বন্দ্ব
কর্মধারয়
প্রাদি সমাস
নিত্য সমাস
দ্বন্দ্ব সমাস
অলুক সমাস
নিত্য সমাস
দ্বন্দ্ব সমাস
তৎপুরুষ সমাস
কর্মধারায় সমাস
নিত্য সমাস
প্রাদি সমাস
দ্বন্দ্ব সমাস
দ্বিগু সমাস
প্রাদি সমাস
নিত্য সমাস
দ্বন্দ্ব সমাস
অলুক সমাস
দ্বন্দ্ব সমাস
নিত্য সমাস
তৎপুরুষ সমাস
কর্মধারয় সমাস
উপমিত কর্মধারয়
রূপক কর্রধারয়
উপমান কর্মধারয়
মধ্যপদলোপী কর্মধারয়
নিত্য সমাস
দ্বন্দ সমাস
তৎপুরুষ সমাস
কর্মধারয় সমাস
কর্মধারয়
অব্যয়ীভাব
দ্বন্দ্ব
বহুব্রীহি
দুগ্ধধবল
কৃষ্ণনয়ন
মমতারস
ফুলকুমারী
কাটাচোখা
কানাকানি
ঔষধি
ঋষিকবি
ইন্দ্রজিৎ
একরোখা
কালান্তর
ইহকাল

দুর্ভিক্ষ = ভিক্ষার অভাব

নীলকণ্ঠ = নীল কণ্ঠ যার 

দম্পতি = জায়া ও পতি

একাদশ = একের অধিক দশ

করকমল
কালস্রোত
করপল্লব
কচুকাটা
গীতিনাট্য
বৌভাত
মনমাঝি
ভারপ্রাপ্ত
চাঁদমুখ
ভবনদী
বড়বাবু
বাগানবাড়ি
বহুব্রীহি
কর্মধারয়
তৎপুরুষ
দ্বন্দ্ব
উপপদ তৎপুরুষ
বহুব্রীহি
দ্বন্দ্ব
কর্মধারয়
সাধারণ কর্মধারয়
সমানাধিকরণ বহুব্রীহি
ব্যধিকরণ বহুব্রীহি
উপপদ তৎপুরুষ
মধ্যপদলোপী বহুব্রীহি
ব্যতিহার বহুব্রীহি
ব্যাধিকরণ বহুব্রীহি
দ্বিগু
ব্যতিহার বহুব্রীহি
ব্যাধিকরণ বহুব্রীহি
দ্বিগু
মধ্যপদলোপী বহুব্রীহি
ব্যতিহার বহুব্রীহি
ব্যধিকরণ বহুব্রীহি
দ্বিগু
মধ্যপদলোপী
উপমান
উপমিত
রূপক
অব্যয়ীভাব
উপমান
উপমিত
রূপক
অব্যয়ীভাব
দ্বন্দ্ব
তৎপুরুষ
কর্মধারয়
দ্বিগু
কর্মধারয়
দ্বন্দ্ব
তৎপুরুষ
অব্যয়ীভাব
উপমান কর্মধারায়
উপমিত কর্মধারায়
রুপক কর্মধারায়
৩য়া কর্মধারায়
কোনোটিই নয়
দ্বিগু
কর্মধারয়
তৎপুরুষ
বহুব্রীহি
দ্বন্দ্ব
বহুব্রীহি
কর্মধারয়
দ্বিগু
অব্যয়ীভাব
দ্বন্দ্ব
দ্বিগু
বহুব্রীহি
মহাজন
রেলগাড়ি
আলোছায়া
বাগদত্তা
দ্বিগু
কর্মধারয়
দ্বন্দ
তৎপুরুষ
গাছপাকা
বিদ্যালয়
সিংহাসন
দিলদরিয়া
গাছপাকা
বিদ্যালয়
সিংহাসন
দিলদরিয়া
খাসমহল
রাজর্ষি
আকন্ঠ
মৌলভী সাহেব
মোহনিদ্রা
শোকানল
মোমবাতি
দিলদরিয়া
মোহনিদ্রা
শোকানল
মোমবাতি
দিলদরিয়া
মোহনিন্দ্রা
শোকানল
মোমবাতি
দিলদরিয়া
মোহনিদ্রা
শোকানল
মোমবাতি
দিলদরিয়া
কালসাপ
মচ্ছ্বব
পিপাসা
তবলচি
মৌমাছি
ভ্রাতৃস্নেহ
স্বর্ণসৌধ
দ্রুতগামী
উচ্চশাখা
সবেগ
প্রবৃত্তি
অনতিদূরে
বহুব্রীহি
তৎপুরুষ
কর্মধারয়
অব্যয়ীভাব
বহুব্রীহি
তৎপুরুষ
কর্মধারয়
অব্যয়ীভাব
বহুব্রীহি
দ্বিগু
কর্মধারয়
অব্যয়ীভাব
দ্বন্দ্ব
তৎপুরুষ
কর্মধারয়
অব্যয়ীভাব
বহুব্রাহি
অব্যয়ীভাব
দ্বিগু
ব্যতিহার বহুব্রীহি
কর্মধারয়
তৎপুরুষ
বহুব্রীহি
অব্যয়ীভাব
তৎপুরুষ
কর্মধারয়
অব্যয়ীভাব
বহুব্রীহি
বহুব্রীহি সমাস
দ্বন্দ্ব সমাস
কর্মধারয় সমাস
তৎপুরুষ সমাস
বহুব্রীহি সমাস
দ্বন্দ্ব সমাস
কর্মধারয় সমাস
তৎপুরুষ সমাস
দ্বিতীয়া তৎপুরুষ
তৃতীয় তৎপুরুষ
পঞ্চমী তৎপুরুষ
ষষ্ঠী তৎপুরুষ
দ্বন্দ্ব সমাসে
দ্বিগু সমাসে
নিত্য সমাসে
বহুব্রীহি সমাসে
তৎপুরুষ
কর্মধারয়
দ্বন্দ্ব
অব্যয়ীভাব
অলুক তৎপুরুষ
নঞ তৎপুরুষ
ষষ্ঠী তৎপুরুষ
উপপদ তৎপুরুষ
অলুক সমাসে
বহুব্রীহি সমাসে
কর্মধারয় সমাসে
তৎপুরুষ সমাসে
বিশ্বরুপ কবি
বিশ্বের কবি
যিনি বিশ্বের কবি
বিশ্ব ও কবি
দিগু
রূপক কর্মধারয়
দ্বন্দ্ব
তৎপুরুষ
অব্যয়ীভাব
তৎপুরুষ
বহুব্রীহি
দ্বিগু
তে (তিন) প্রান্তরের সমাহার --- দ্বিগু সমাস
-
-
সিংহ চিহ্নিত আসন
মহান যে পুরুষ
কুসুমের মতো কোমল
জায়া পতি
সিংহ চিহ্নিত আসন = সিংহাসন
মহান যে পুরুষ = মহাপুরুষ
কুসুমের মতো কোমল = কুসুমকোমল
জায়া ও পতি = দম্পতি
ক্ষনস্থায়ী
ঘরছাড়া
হাসিমুখ
ক্ষণস্থায়ী
ঘর থেকে ছাড়া-ঘরছাড়া
অরুণের মত রাঙা-অরুণরাঙা
হাসিমাখা মুখ-হাসিমুখ
ক্ষণকাল ব্যাপিয়া স্থায়ী-ক্ষণস্থায়ী
ক্ষণ ব্যাপিয়া স্থায়ী- ক্ষণস্থায়ী
হাসি মাখা মুখ --হাসিমুখ
অরুণের মতো রাঙ্গা--অরুণরাঙ্গা
ঘর হতে ছাড়া --ঘরছাড়া
বহুব্রীহি
তৎপুরুষ
রূপক কর্মধারয়
দ্বন্দ্ব
দ্বন্দ্ব
কর্মধারয়
তৎপুরুষ
দ্বিগু
পেশী ও মেদ ক্ষয় হয়
দেহের ওজন বৃদ্ধি পায়
দেহের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি ঘটে
রক্তনালী সরু হয়ে পড়ে
দ্বন্দ্ব সমাস
কর্মধারয় সমাস
দ্বিগু সমাস
বহুব্রীহি সমাস
সমস্ত
সমস্যমান পদ
ব্যাসবাক্য
বিগ্রহ

সমস্যসমান পদ

পূর্ব পদ

উত্তর পদ

সমস্ত পদ

সমস্তপদ
পূর্বপদ
উত্তরপদ
সমস্যমান পদ
কোনোটিই নয়
ব্যাসবাক্য
সমস্যমান পদ
সমাসবাক্য
সমস্তপদ
সমস্যমান পদ
ব্যাসবাক্য
সমাসবাক্য
সমস্তপদ
সমাসবদ্ধ পদ
ব্যাসবাক্য
সমস্ত পদ
সমস্যমান পদ
সমাসবাক্য
সমস্যমান পদ
ব্যাসবাক্য
সমাস বাক্য
সমস্তপদ

নিত্য সমাস

অলুক সমাস

দ্বন্দ্ব সমাস

দ্বিগু সমাস

নিত্য সমাস
অলুক সমাস
প্রাদি সমাস
দ্বন্দ্ব সমাস
নিত্য সমাস
প্রাদি সমাস
দ্বন্দ্ব সমাস
অলুক সমাস
নিত্য সমাস
প্রাদি সমাস
দ্বন্দ সমাস
অলুক সমাস
বহুব্রীহি
কর্মধারয়
দ্বন্দ্ব
তৎপুরুষ
দ্বন্দ্ব
কর্মধারয়
বহুব্রীহি
তৎপুরুষ
দ্বিগু
তৎপুরুষ
কর্মধারয়
বহুব্রীহি
অব্যয়ীভাব

দ্বন্দ্ব

অব্যয়ীভাব

বহুব্রীহি

তত্‍পুরুষ

বহুব্রীহি সমাস
তৎপুরুষ সমাস
দ্বিগু সমাস
কর্মধারয় সমাস
মধ্যপদলোপী কর্মধারয়
দ্বন্দ্ব
অব্যয়ীভাব
বহুব্রীহি
মধ্যপদলোপী কর্মধারয়
দ্বন্দ্ব
অব্যয়ীভাব
বহুব্রীহি
৩ প্রকার
৪ প্রকার
৬ প্রকার
৮ প্রকার
৪ প্রকার
৮ প্রকার
৬ প্রকার
১০ প্রকার

৪ প্রকার 

৮ প্রকার

৬ প্রকার

১০ প্রকার

ইতস্তত
প্রাদুর্ভাব
শিরোপরি
নরপুঙ্গর
দ্বন্দ্ব
কর্মধারয়
বহুব্রীহি
অব্যয়ীভাব
তৎপুরুষ
দ্বন্দ্ব
কর্মধারয়
বহুব্রীহি
অব্যয়ীভাব
তৎপুরুষ
অব্যয়ীভাব
নঞ তৎপুরুষ
উপপদ তৎপুরুষ
নিত্য সমাস
ষষ্ঠী তৎপুরুষ
বহুব্রীহি
কর্মধারয়
অব্যয়ীভাব
দ্বন্দ্ব সমাস
কর্মধারয়
বহুব্রীহি সমাস
অব্যয়ীভাব
মধ্যপদলোপী কর্মধারয়
দ্বিগু সমাস
অলুক বহুব্রীহি
উপপদ তৎপুরুষ
অব্যয়ীভাব সমাস
সমস্যমান পদ
সমস্তপদ
পূর্বপদ
উত্তর পদ
সমস্ত পদ
ব্যাসবাক্য
উওর পদ
সমস্যমান পদ
কোনটিই নয়
সমস্যামান পদ
সমস্ত পদ
ব্যাসবাক্য
উভয় পদ
সমস্যমান পদ
ব্যাসবাক্য
উত্তর পদ
সমস্ত পদ
সমসামান পদ
ব্যাসবাক্য
উত্তর পদ
সমস্ত পদ
সংকোচন করে
সংক্ষেপ করে
অর্থবোধক করে
বিস্তৃত করে
সংক্ষেপ করে
বিস্তৃত করে
অর্থপূর্ণ করে
অর্থের রূপান্তর ঘটায়
বাক্যের রূপান্তর ঘটায়
বিস্মৃত করে
অর্থপূর্ণ করে
সংক্ষেপ করে
ভাষারূপ ক্ষুদ্র করে
সংক্ষেপ করে
বিস্তৃত করে
অর্থপূর্ণ করে
সহজ করে
সংক্ষিপ্ত করে
বিস্তৃত করে
প্রাঞ্জল করে
অলংকৃত করে
সংক্ষিপ্ত করে
বিস্তুৃত করে
অর্থের ব্যাপকতা দান করে
অলংকৃত করে
ছয় মাস
সংক্ষেপ
যোগ করা
নতুন শব্দ
চাষি
মানব
দম্পতি
বোনাই
চাষী
মানব
দম্পতি
বোনাই
চাষী
মানব
দম্পতি
বোনাই
সমস্যমান পদ
ব্যাসবাক্য
সমস্তপদ
উভয় পদ
কাঁচা অবস্থাতেও মিঠা যা
দেখতে কাঁচা খেতে মিঠা
কাঁচা ও মিঠা
যা কাঁচা তা-ই মিঠা
সমস্যমান
সমস্তপদ
ব্যাসবাক্য
বিগ্রহ বাক্য
বহুব্রীহি
কর্মধারয়
সুপসুপা
অব্যয়ীভাব
বহুব্রীহি
কর্মধারয়
তৎপুরুষ
দ্বিগু
অব্যয়ীভাব
সমস্ত পদ
সমস্যমান পদ
পূর্ব পদ
উত্তর পদ
ষষ্ঠী তৎপুরুষ
মধ্যপদলোপী কর্মধারায়
নিমিত্তার্থে চতুর্থী
নিত্য সমাস
ষষ্ঠী তৎপুরুষ
মধ্যপদলোপী
নিমিত্তার্থে চতুথী
নেত্য সমাস
দ্বন্দ্ব
তৎপুরুষ
কর্মধারয়
বহুব্রীহি
ষষ্ঠী তৎপুরুস
মধ্যপদলোপী কর্মধারয়
নিমিত্তার্থে চতুর্থী
নিত্য সমাস
তৎপুরুষ
দ্বন্দ্ব
বহুব্রীহি
কর্মধারয়
সংক্ষেপ করে
বিস্তৃত করে
অর্থপূর্ণ করে
অর্থের রূপান্তর ঘটায়
কালো কালো
কাজল রূপ কালো
কাজল যে কালো
কাজলের ন্যায় কালো
প্রাদি
তৎপুরুষ
কর্মধারয়
ব্যতিহার বহুব্রীহি
দ্বিগু সমাস
তৎপুরুষ সমাস
কর্মধারয় সমাস
অব্যয়ীভাব সমাস
সংক্ষেপণ
সমন্বয়
দুর্বোধ্য
ভাষান্তরকরণ
অন্যকাল
ক্ষুদ্রকাল
কালের অন্তর
কাল ও অন্তর
দ্বন্দ্ব সমাস
দ্বিগু সমাস
কর্মধারয় সমাস
অব্যয়ীভাব সমাস

সাধারণ কর্মধারয়

উপমিত কর্মধারয়

উপমান কর্মধারয়

মধ্যপদলোপী কর্মধারয়

সমানাধিকরণ বহুব্রীহি
ব্যতিহার বহুব্রীহি
ব্যাধিকরণ বহুব্রীহি
মধ্যপদলোপী বহুব্রীহি
উপমিত কর্মধারয়
রূপক কর্মধারয়
অলুক তৎপুরুষ
উপমান কর্মধারয়
কাজলের ন্যায় কালো
কাজল ও কালো
কাজল রূপ কালো
কালো ও কাজল
তৎপুরুষ
কর্মধারয়
বহুব্রীহি
অব্যয়ীভাব
দ্বিগু সমাস
মধ্যপদলোপী কর্মধারয়
তৎপুরুষ সমাস
দ্বন্দ্ব সমাস

দ্বন্দ্ব সমাস

1.9k
1.9k

দ্বন্দ্ব সমাস

যে দ্বন্দ্ব সমাসে কোনো সমস্যমান পদের বিভক্তি লোপ পায় না, তাকে অলুক দ্বন্দ্ব বলে। যেমন: দুধে-ভাতে, জলে-স্থলে, দেশে-বিদেশে, হাতে-কলমে।

Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

রাজর্ষি
নীলকণ্ঠ
অহিনকুল
গ্রামান্তর
মধুকন্ঠি
রাতকানা
হাট-বাজার
গোমড়ামুখো
কোকিলকন্ঠী
রাতজাগা
হাটেবাজারে
মেনিমুখো
কোনটিই নয়
বিপরীতার্থে
মিলনার্থে
বিরোধার্থে
সমার্থে
বিপরীতার্থে
মিলনার্থে
বিরোধার্থে
সমার্থে
বিপরীতার্থে
মিলনার্থে
বিরোধার্থে
সমার্থে

সমার্থক দ্বন্দ্ব

907
907

বিপরীতার্থক দ্বন্দ্ব

743
743

২। বিপরীতার্থক দ্বন্দ্ব: দিন ও রাত= দিন-রাত

Content added By

বিকল্পর্থক দ্বন্দ্ব

817
817

৩। বিকল্পর্থক দ্বন্দ্ব: হার অথবা জিৎ = হার-জিৎ

Content added By

সমাহার দ্বন্দ্ব

752
752

সমাহার দ্বন্দ্ব: দুধ ও কলা= দুধ-কলা

Content added By

মিলনার্থক দ্বন্দ্ব

741
741

মিলনার্থক দ্বন্দ্ব: চাল ও ডাল= চাল-ডাল

Content added By

অলুক দ্বন্দ্ব

999
999

অলুক দ্বন্দ্ব: যে দ্বন্দ্ব সমাসে কোনো সমস্যমান পদের বিভক্তি লোপ হয় না, তাকে অলুক দ্বন্দ্ব বলে। যেমন দুধে-ভাতে, জলে-স্থলে, দেশে-বিদেশে, হাতে-কলমে।

কাগজে ও কলমে= কাগজে-কলমে

Content added By
Content updated By

বহুপদী দ্বন্দ্ব

680
680

বহুপদী দ্বন্দ্ব: রূপ, রস, গন্ধ ও স্পর্শ= রূপ-রস-গন্ধ-স্পর্শ, সাহেব-বিবি-গোলাম, নাক-কান-গলা।

Content added By
Content updated By

একশেষ দ্বন্দ্ব

704
704

একশেষ দ্বন্দ্ব: সে, তুমি ও আমি = আমরা

Content added By
Content updated By

অনুকার দ্বন্দ্ব

974
974
Please, contribute by adding content to অনুকার দ্বন্দ্ব.
Content

কর্মধারয় সমাস

6.8k
6.8k

কর্মধারয় সমাস

যেখানে বিশেষণ বা বিশেষণভাবাপন্ন পদের সাথে বিশেষ্য বা বিশেষ্যভাবাপন্ন পদের সমাস হয় এবং পরপদের অর্থই প্রধান রূপে প্রতীয়মান হয়, তাকে কর্মধারয় সমাস বলে। যেমন নীল যে পদ্ম নীলপদ্ম। শান্ত অথচ = শিষ্ট শান্তশিষ্ট। কাঁচা অথচ মিঠা = কাঁচামিঠা।

কর্মধারয় সমাস কয়েক প্রকারে সাধিত হয়।

১. দুটি বিশেষণ পদে একটি বিশেষ্যকে বোঝালে। যেমন যে চালাক সেই চতুর = চালাক-চতুর। -

২. দুটি বিশেষ্য পদে একই ব্যক্তি বা বস্তুকে বোঝালে। যেমন – যিনি জজ তিনিই সাহেব = জজ সাহেব।

৩. কার্যে পরম্পরা বোঝাতে দুটি কৃতন্ত বিশেষণ পদেও কর্মধারয় সমাস হয়। যেমন – আগে ধোয়া পরে মোছা= ধোয়ামোছা ।

৪. পূর্বপদে স্ত্রীবাচক বিশেষণ থাকলে কর্মধারয় সমাসে সেটি পুরুষ বাচক হয়। যেমন – সুন্দরী যেল তা = সুন্দরলতা, মহতী যে কীর্তি = মহাকীর্তি ।

৫. বিশেষণবাচক মহান বা মহৎ শব্দ পূর্বপদ হলে,‘মহৎ’ ও ‘মহান’ স্থানে ‘মহা’ হয়। যেমন – মহৎ যে জ্ঞান= মহাজ্ঞান, মহান যে নবি = মহানবি ।

৬. পূর্বপদে ‘কু’ বিশেষণ থাকলে এবং পরপদের প্রথমে স্বরধ্বনি থাকলে ‘কু’ স্থানে ‘কৎ’ হয়। যেমন - কু যে অর্থ = কদর্থ, কু যে আচার কদাচার। =

৭. পরপদে ‘রাজা’ শব্দ থাকলে কর্মধারয় সমাসে 'রাজ' হয়। যেমন - মহান যে রাজা = মহারাজ।

৮. বিশেষণ ও বিশেষ্য পদে কর্মধারয় সমাস হলে কখনো কখনো বিশেষণ পরে আসে, বিশেষ্য আগে যায়। যেমন –সিদ্ধ যে আলু = আলুসিদ্ধ, অধম যে নর নরাধম ।=

Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

দ্বন্দ্ব সমাস
মধ্যপদলোপী কর্মধারয়
মধ্যপদলোপী বহুব্রীহি
অব্যয়ীভাব সমাস
কর্মধারয়
অব্যয়ীভাব
বহুব্রীহি
দ্বন্দ্ব
সুখসাগর
ভ্রমরকৃষ্ণ
ফুলকুমারি
কোনটিই নয়

সাধারণ কর্মধারয়

998
998

সাধারণ কর্মধারয় সমাস :

অ) বিশেষ্য+ বিশেষ্য :--

এখানে দুটি বিশেষ্য পদ যোগে একটি বিশেষ্যপদ ই তৈরী হবে সমাসবদ্ধ পদ হিসেবে |

যেমন:--

জ্ঞাতি যিনি শত্রুও তিনি = জ্ঞাতিশত্রু

যিনি রাম তিনিই কৃষ্ণ = রামকৃষ্ণ

যিনি রাজা তিনিই ঋষি = রাজর্ষি

আ) বিশেষণ + বিশেষণ :--

এই সমাসে দুটি বিশেষণ ই একসঙ্গে একই ব্যক্তি/ বস্তু তে উপস্থিত বোঝাবে |

যেমন--

কাঁচা অথচ মিঠে = কাঁচামিঠে ( একটি ফল)

আগে ধোয়া পরে মোছা = ধোয়ামোছা ( একটি স্থান )

ই) বিশেষণ + বিশেষ্য ::-

এখানে বিশেষ্য ও বিশেষণ পদ পূর্বপদ - পরপদ রূপে বসে একই ব্যক্তি / বস্তু কে প্রকাশ করে |

যেমন:-

সাধারণ যে জন = জনসাধারণ

পাণ্ডু ( খসড়া ) যে লিপি = পাণ্ডুলিপি

প্রিয় যে সখা = প্রিয়সখ

Content added By

মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস

948
948

মধ্যপদলোপী কর্মধারয় - যে কর্মধারয় সমাসে ব্যাসবাক্যের মধ্যপদের লোপ হয়, তাকে মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস বলে। যেমন: সিংহ চিহ্নিত আসন = সিংহাসন, সাহিত্য বিষয়ক সভা = সাহিত্যসভা, স্মৃতি রক্ষার্থে সৌধ = স্মৃতিসৌধ, ব্রাহ্মণ ধর্মীয় প্রধান পুরোহিত = ব্রাহ্মণ পুরোহিত, জগতের রক্ষাকারী ঈশ্বর = জগদীশ্বর ।

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

ষষ্ঠী তৎপুরুষ
মধ্যপদলোপী কর্মধারয়
নিমিত্তার্থে চতুর্থী
নিত্য সমাস
ঘর থেকে ছাড়া -----ঘরছাড়া
অরুণের মতো রাঙা -----অরুণরাঙা
হাসিমাখা মুখ -----হাসিমুখ
ক্ষণ ব্যাপিয়া স্থায়ী -----ক্ষণস্থায়ী

উপমিত কর্মধারয় সমাস

717
717

উপমিত কর্মধারয় : সাধারণ গুণের উল্লেখ না করে উপমেয় পদের সাথে উপমানের যে সমাস হয়, তাকে উপমিত কর্মধারয় সমাস বলে (এ ক্ষেত্রে সাধারণ গুণটিকে অনুমান করে নেওয়া হয়) এ সমাসে উপমেয় পদটি পূর্বে বসে। যেমন – মুখ চন্দ্রের ন্যায় = চন্দ্রমুখ। পুরুষ সিংহের ন্যায় = সিংহপুরুষ।

Content added By

রূপক কর্মধারয় সমাস

900
900

রূপক কর্মধারয় : উপমান ও উপমেয়ের মধ্যে অভিন্নতা কল্পনা করা হলে রূপক কর্মধারয় সমাস হয়। এ সমাসে উপমেয় পদ পূর্বে বসে এবং উপমান পদ পরে বসে এবং সমস্যমান পদে 'রূপ' অথবা ‘ই’ যোগ করে ব্যাসবাক্য গঠন করা হয়। যেমন- ক্রোধ রূপ অনল =ক্রোধানল, বিষাদ রূপ সিন্ধু = বিষাদসিন্ধু, মন রূপ মাঝি= মনমাঝি

আরও কয়েক ধরনের কর্মধারয় সমাস রয়েছে। কখনো কখনো সর্বনাম, সংখ্যাবাচক শব্দ এবং উপসর্গ আগে বসে পরপদের সাথে কর্মধারয় সমাস গঠন করতে পারে। যেমন অব্যয় : কুকর্ম, যথাযোগ্য। সর্বনাম : - সেকাল, একাল। সংখ্যাবাচক শব্দ : একজন, দোতলা। উপসর্গ : বিকাল, সকাল, বিদেশ, বেসুর ।

Content added By

উপমান কর্মধারয় সমাস

770
770

উপমান কর্মধারয় : উপমান অর্থ তুলনীয় বস্তু। প্রত্যক্ষ কোনো বস্তুর সাথে পরোক্ষ কোনো বস্তুর তুলনা করলে প্রত্যক্ষ বস্তুটিকে বলা হয় উপমেয়, আর যার সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে তাকে বলা হয় উপমান। উপমান ও উপমেয়ের একটি সাধারণ ধর্ম থাকবে। যেমন - ভ্রমরের ন্যায় কৃষ্ণ কেশ = ভ্রমরকৃষ্ণকেশ। এখানে ভ্রমর উপমান এবং কেশ উপমেয়। কৃষ্ণত্ব হলো সাধারণ ধর্ম। সাধারণ ধর্মবাচক পদের সাথে উপমানবাচক পদের যে সমাস হয়, তাকে উপমান কর্মধারয় সমাস বলে। যথা- তুষারের ন্যায় শুভ্র = তুষারশুভ্র, অরুণের ন্যায় রাঙা = অরুণরাঙা।

Content added By

তৎপুরুষ সমাস

3.8k
3.8k

৩. তৎপুরুষ সমাস

পূর্বপদের বিভক্তির লোপে যে সমাস হয় এবং যে সমাসে পরপদের অর্থ প্রধানভাবে বোঝায় তাকে তৎপুরুষ সমাস বলে।

তৎপুরুষ সমাসের পূর্বপদে দ্বিতীয়া থেকে সপ্তমী পর্যন্ত যে কোনো বিভক্তি থাকতে পারে; আর পূর্বপদের বিভক্তি অনুসারে এদের নামকরণ হয়। যেমন বিপদকে আপন্ন= বিপদাপন্ন। এখানে দ্বিতীয়া বিভক্তি ‘কে’ লোপ - পেয়েছে বলে এর নাম দ্বিতীয়া তৎপুরুষ ।

Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

দ্বন্দ্ব সমাস
অব্যয়ীভাব সমাস
বহুব্রীহি সমাস
তৎপুরুষ সমাস
ষষ্ঠী
চতুর্থী
তৃতীয়া
দ্বিতীয়া
কোনটিই নয় ।
কলে ছাটা
মাথায় ছাতা
হাতে কলমে
গায়ে হলুদে
কোনোটিই নয়
কলে ছাটা
মাথায় ছাতা
হাতে কলমে
গায়ে হলুদ
কোনোটিই নয়
মধুমাখা
ভালোমন্দ
যথাসাধ্য
সত্যনিষ্ঠ
ভালোমন্দ
মধুমাখা
যথাসাধ্য
সত্যনিষ্ঠ

জীবনবীমা = জীবন রক্ষার বীমা

গমনাগমন = গমন ও আগমন

নদীমাতৃক = নদী মাতা যার

বাগদত্তা = বাক্‌ দ্বারা দত্তা

বাগদত্তা ( বাক্ দ্বারা দত্তা )
জীবনবীমা ( জীবন রক্ষার বীমা )
গমনাগমন ( গমন ও আগমন )
নদীমাতৃক ( নদী মাতা যার )
রাঙ্গাআলু
রসরঙ্গ
ভাঙ্গাগড়া
বঙ্গভঙ্গ
রাজপুত্র
বিয়েপাগল
ছাত্রাবাস
মৃগশিশু
ঊর্ণনাভ
পকেটমার
রাজপথ
বিলাতফেরত
সোনার তরী
দ্রুতগামী
ভারপ্রাপ্ত
প্রাণপ্রিয়
গ্রামছাড়া
গাছপাকা
ধানক্ষেত
গরুরগাড়ি
দ্বন্দ্ব সমাস
চতুর্থী তৎপুরুষ সমাস
প্রাদি সমাস
বহুব্রীহি সমাস

দ্বিতীয়া-তৎপুরুষ

1.3k
1.3k

দ্বিতীয়া তৎপুরুষ সমাস : পূর্বপদের দ্বিতীয়া বিভক্তি (কে, রে) ইত্যাদি লোপ হয়ে যে সমাস হয়, তাকে দ্বিতীয়া তৎপুরুষ সমাস বলে। যথা : দুঃখকে প্রাপ্ত = দুঃখপ্রাপ্ত, বিপদকে আপন্ন = বিপদাপন্ন ।

ব্যাপ্তি অর্থেও দ্বিতীয়া তৎপুরুষ সমাস হয়। যেমন : চিরকাল ব্যাপিয়া সুখী = চিরসুখী। এরকম : গা-ঢাকা, রথদেখা, বীজবোনা, ভাতরাঁধা, ছেলে-ভুলানো (ছড়া), নভেল-পড়া ইত্যাদি । 

Content added By

তৃতীয়া-তৎপুরুষ

768
768

তৃতীয়া তৎপুরুষ সমাস : পূর্বপদে তৃতীয়া বিভক্তির (দ্বারা, দিয়া, কর্তৃক ইত্যাদি) লোপে যে সমাস হয়, তাকে তৃতীয়া তৎপুরুষ সমাস বলে। যথা : মন দিয়ে গড়া = মনগড়া, শ্রম দ্বারা লব্ধ শ্রমলব্ধ, মধু দিয়ে মাখা= মধুমাখা ।ঊন, হীন, শূন্য প্রভৃতি শব্দ উত্তরপদ হলেও তৃতীয়া তৎপুরুষ সমাস হয়। যথা : এক দ্বারা উন বিদ্যা দ্বারা হীন = বিদ্যাহীন, জ্ঞান দ্বারা শূন্য = জ্ঞানশূন্য, পাঁচ দ্বারা কম = পাঁচ কম । = একোন,

উপকরণবাচক বিশেষ্য পদ পূর্বপদে বসলেও তৃতীয়া তৎপুরুষ সমাস হয়। যথা : স্বর্ণ দ্বারা মণ্ডিত স্বর্ণমণ্ডিত। এরূপ-হীরকখচিত, চন্দনচর্চিত, রত্নশোভিত ইত্যাদি। =

Content added By

চতুর্থী-তৎপুরুষ

1k
1k

চতুর্থী তৎপুরুষ সমাস : পূর্বপদে চতুর্থী বিভক্তি (কে, জন্য, নিমিত্ত ইত্যাদি) লোপে যে সমাস হয়, তাকে চতুর্থী তৎপুরুষ সমাস বলে । যথা— গুরুকে ভক্তি গুরুভক্তি, আরামের জন্য কেদারা= আরামকেদারা, = বসতের নিমিত্ত বাড়ি= বসতবাড়ি, বিয়ের জন্য পাগলা বিয়েপাগলা ইত্যাদি। এরূপ-ছাত্রাবাস, = ডাকমাশুল, চোষকাগজ, শিশুমঙ্গল, মুসাফিরখানা, হজ্বযাত্রা, মালগুদাম, রান্নাঘর, মাপকাঠি, বালিকা বিদ্যালয়, পাগলাগারদ ইত্যাদি।

Content added By

পঞ্চমী-তৎপুরুষ

1.2k
1.2k

পঞ্চমী তৎপুরুষ সমাস : পূর্বপদে পঞ্চমী বিভক্তি (হতে, থেকে ইত্যাদি) লোপে যে তৎপুরুষ সমাস হয়, তাকে পঞ্চমী তৎপুরুষ সমাস বলে। যথা খাঁচা থেকে ছাড়া = খাঁচাছাড়া, বিলাত থেকে ফেরত = - বিলাতফেরত ইত্যাদি।

সাধারণত চ্যুত, আগত, ভীত, গৃহীত, বিরত, মুক্ত, উত্তীর্ণ, পালানো, ভ্রষ্ট ইত্যাদি পরপদের সঙ্গে যুক্ত হলে পঞ্চমী তৎপুরুষ সমাস হয়। যেমন : স্কুল থেকে পালানো স্কুলপালানো, জেল থেকে মুক্ত = জেলমুক্ত ইত্যাদি। এ রকম জেলখালাস, বোঁটাখসা, আগাগোড়া, শাপমুক্ত, ঋণমুক্ত ইত্যাদি। কোনো কোনো সময় পঞ্চমী তৎপুরুষ সমাসের ব্যাসবাক্যে ‘এর’ ‘চেয়ে’ ইত্যাদি অনুসর্গের ব্যবহার হয়। =

যথা— পরাণের চেয়ে প্রিয় পরাণপ্রিয় ৷ = ৫. যষ্ঠী তৎপুরুষ সমাস : পূর্বপদে যষ্ঠী বিভক্তির (র, এর) লোপ হয়ে যে সমাস হয়, তাকে যষ্ঠী তৎপুরুষ

সমাস বলে। যথা : চায়ের বাগান = চাবাগান, রাজার পুত্র = রাজপুত্র, খেয়ার ঘাট খেয়াঘাট। অনুরূপভাবে –ছাত্রসমাজ, দেশসেবা, দিল্লীশ্বর, বাঁদরনাচ, পাটক্ষেত, ছবিঘর, ঘোড়দৌড়, শ্বশুরবাড়ি, বিড়ালছানা ইত্যাদি।

Content added By

ষষ্ঠী-তৎপুরুষ

1.1k
1.1k

ষষ্ঠী তৎপুরুষ সমাসে ‘রাজা’ স্থলে ‘রাজ’, পিতা, মাতা, ভ্রাতা স্থলে যথাক্রমে ‘পিতৃ’, ‘মাতৃ’, ‘ভ্রাতৃ’ হয় ৷ যেমন গজনীর রাজা = গজনীরাজ, রাজার পুত্র রাজপুত্র, পিতার ধন = পিতৃধন, মাতার সেবা = = মাতৃসেবা, ভ্রাতার স্নেহ = ভ্রাতৃস্নেহ, পুত্রের বধূ=পুত্রবধূ ইত্যাদি।

পরপদে সহ, তুল্য, নিভ, প্রায়, সহ, প্রতিম – এসব শব্দ থাকলেও যষ্ঠী তৎপুরুষ সমাস হয়। যেমন - পত্নীর সহ =পত্নীসহ, কন্যার সহ কন্যাসহ, সহোদরের প্রতিম সহোদরপ্রতিম / সোদরপ্রতিম = ইত্যাদি ।

৩. কালের কোনো অংশবোধক শব্দ পরে থাকলে তা পূর্বে বসে। যথা- অহ্নের (দিনের) পূর্বভাগ = পূর্বাহ্ণ।

8. পরপদে রাজি, গ্রাম, বৃন্দ, গণ, যূথ প্রভৃতি সমষ্টিবাচক শব্দ থাকলে যষ্ঠী তৎপুরুষ সমাস হয়। যথা— ছাত্রের বৃন্দ =ছাত্রবৃন্দ, গুণের গ্রাম=গুণগ্রাম, হস্তীর যূথ হস্তীযূথ ইত্যাদি। =

৫. অর্ধ শব্দ পরপদ হলে সমস্তপদে তা পূর্বপদ হয়। যেমন – পথের অর্ধ= অর্ধপথ, দিনের অর্ধ=অর্ধদিন।

৬. শিশু, দুগ্ধ ইত্যাদি শব্দ পরে থাকলে স্ত্রীবাচক পূর্বপদ পুরুষবাচক হয়। যেমন – মৃগীর শিশু মৃগশিশু, = ছাগীর দুগ্ধ = ছাগদুগ্ধ ইত্যাদি।

৭. ব্যাসবাক্যে 'রাজা' শব্দ পরে থাকলে সমস্তপদে তা আগে আসে। যেমন

রাজা = রাজহাঁস।

পথের রাজা=রাজপথ, হাঁসের

Content added By

সপ্তমী-তৎপুরুষ

1k
1k

সপ্তমী তৎপুরুষ সমাস : পূর্বপদে সপ্তমী বিভক্তি (এ, য়, তে ) লোপ হয়ে যে সমাস হয় তাকে সপ্তমী তৎপুরুষ সমাস বলে। যেমন : গাছে পাকা = গাছপাকা, দিবায় নিদ্ৰা দিবানিদ্রা। এরূপ - বাকপটু, গোলাভরা, = তালকানা, অকালমৃত্যু, বিশ্ববিখ্যাত, ভোজনপটু, দানবীর, বাক্সবন্দি, বস্তাপচা, রাতকানা, মনমরা ইত্যাদি।

সপ্তমী তৎপুরুষ সমাসে কোনো কোনো সময় ব্যাসবাক্যে পরপদ সমস্তপদের পূর্বে আসে। যেমন - পূর্বে ভূত = ভূতপূর্ব, পূর্বে অশ্ৰুত = অশ্রুতপূর্ব, পূর্বে অদৃষ্ট = অদৃষ্টপূর্ব।

Content added By

উপসর্গ-তৎপুরুষ সমাস (=অব্যয়ীভাব)

929
929
Please, contribute by adding content to উপসর্গ-তৎপুরুষ সমাস (=অব্যয়ীভাব).
Content

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

উপপদ-তৎপুরুষ সমাস

672
672

উপপদ তৎপুরুষ সমাস :

উপপদের সঙ্গে কৃদন্ত পদের সমাসকে উপপদ তৎপুরুষ সমাস বলে |

 

Content added By

বহুব্রীহি সমাস

2.7k
2.7k

বহুব্রীহি সমাস

যে সমাসে সমস্যমান পদগুলোর কোনোটির অর্থ না বুঝিয়ে, অন্য কোনো পদকে বোঝায়, তাকে বহুব্রীহি সমাস বলে। যথা— বহু ব্রীহি (ধান) আছে যার = বহুব্রীহি। এখানে ‘বহু’ কিংবা ‘ব্রীহি' কোনোটিরই অর্থের প্রাধান্য নেই, যার বহু ধান আছে এমন লোককে বোঝাচ্ছে।

বহুব্রীহি সমাসে সাধারণত যার, যাতে ইত্যাদি শব্দ ব্যাসবাক্যরূপে ব্যবহৃত হয়। যথা : আয়ত লোচন যার আয়তলোচনা (স্ত্রী), মহান আত্মা যার মহাত্মা, স্বচ্ছ সলিল যার স্বচ্ছসলিলা, নীল বসন যার = নীলবসনা, স্থির প্রতিজ্ঞা যার = স্থিরপ্রতিজ্ঞ, ধীর বুদ্ধি যার = ধীরবুদ্ধি। 

 

‘সহ’ কিংবা ‘সহিত’ শব্দের সঙ্গে অন্য পদের বহুব্রীহি সমাস হলে ‘সহ' ও 'সহিত' এর স্থলে ‘স’ হয়। যেমন : বান্ধবসহ বৰ্তমান সলজ্জ, সকল্যাণ ইত্যাদি। = সবান্ধব, সহ উদর যার সহোদর > সোদর। এরূপ– সজল, সফল, সদৰ্প, 

 

বহুব্রীহি সমাসে পরপদে মাতৃ, পত্নী, পুত্র, স্ত্রী ইত্যাদি শব্দ থাকলে এ শব্দগুলোর সঙ্গে ‘ক’ যুক্ত হয়। যেমন : নদী মাতা (মাতৃ) যার = নদীমাতৃক, বি (বিগত) হয়েছে পত্নী যার = বিপত্নীক। এরূপ -সত্ৰীক, অপুত্রক ইত্যাদি। বহুব্রীহি সমাসে সমস্ত পদে ‘অক্ষি' শব্দের স্থলে ‘অক্ষ' এবং ‘নাভি' শব্দ স্থলে ‘নাভ’ হয়। যেমন : কমলের

ন্যায় অক্ষি যার কমলাক্ষ, পদ্ম নাভিতে যার=পদ্মনাভ। এরূপ – ঊর্ণনাভ ৷

 

বহুব্রীহি সমাসে পরপদে ‘জায়া' শব্দ স্থানে ‘জানি' হয় এবং পূর্বপদের কিছু পরিবর্তন হয়। যেমন : যুবতী জায়া যার = যুবজানি (যুবতী স্থলে ‘যুব’ এবং ‘জায়া' স্থলে জানি হয়েছে)। বহুব্রীহি সমাসে পরপদে ‘চূড়া' শব্দ সমস্ত পদে ‘চূড়’ এবং ‘কর্ম’ শব্দ সমস্ত পদে ‘কর্মা' হয়। যেমন : চন্দ্ৰ চূড়া যার = চন্দ্রচূড়, বিচিত্র কর্ম যার = বিচিত্রকর্মা।

 

বহুব্রীহি সমাসে ‘সমান' শব্দের স্থানে ‘স’ এবং ‘সহ’ হয়। যেমন : সমান কর্মী যে = সহকর্মী, সমান বৰ্ণ

যার = সমবর্ণ, সমান উদর যাদের = সহোদর।

 

বহুব্রীহি সমাসে পরপদে ‘গন্ধ’ শব্দ স্থানে ‘গন্ধি’ বা ‘গন্ধা’ হয়। যথা : সুগন্ধ যার = সুগন্ধি, পদ্মের ন্যায় গন্ধ যার = পদ্মগন্ধি, মৎস্যের ন্যায় গন্ধ যার = মৎস্যগন্ধা।

 

বহুব্রীহি সমাসের প্রকারভেদ

বহুব্রীহি সমাস আট প্রকার : সমানাধিকরণ, ব্যাধিকরণ, ব্যতিহার, নঞ, মধ্যপদলোপী, প্রত্যয়ান্ত সংখ্যাবাচক বহুব্রীহি। অলুক

Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

ব্যাধিকরণ বহুরীহি
সমানাধিকরণ বহুরীহি
ব্যতিহার বহুরীহি
প্রত্যয়ান্ত বহুরীহি
প্রত্যয়ান্ত বহুব্রীহি
সংখ্যাবাচক বহুব্রীহি
নিপাতনে সিদ্ধ বহুব্রীহি
ব্যাধিকরণ বহুব্রীহি
দশানন
সুপুরুষ
সাদাকালো
চৌরাস্তা
কোনোটিই নয়
দশানন
সুপুরুষ
সাদাকালো
চৌরাস্তা
কোনটিই নয়
সহোদর
সুপুরুষ
সাদাকালো
চৌরাস্তা
কোনটিই নয়
সুপুরুষ
দশানন
সাদাকালো
চৌরাস্তা

একাদশ = এক অধিক দশ

হাতাহাতি = হাতে হাতে যে দ্বন্দ্ব

মানানোর অভাব = বেমানান

দুঃখাতীত = দুঃখকে অতীত

সুবর্ণ = সু বর্ণ যার

বৃষ্টি ধৌত = বৃষ্টিতে ধৌত 

ক্রোধানল = ক্রোধরূপ অনল

হররোজ = রোজ রোজ

তিন প্রকার
আট প্রকার
ছয় প্রকার
দশ প্রকার
আট প্রকার
ছয় প্রকার
দশ প্রকার
তিন প্রকার
সাত প্রকার
ছয় প্রকার
আট প্রকার
তিন প্রকার
তৎপুরুষ
বহুব্রীহি
কর্মধারয়
অব্যয়ীভাব

সমানাধিকরন বহুব্রীহি

782
782

সমানাধিকরণ বহুব্রীহি

পূর্বপদ বিশেষণ ও পরপদ বিশেষ্য হলে সমানাধিকরণ বহুব্রীহি সমাস হয়। যেমন : হত হয়েছে শ্রী যার = হতশ্রী, খোশ মেজাজ যার খোশমেজাজ। এরকম : হৃতসর্বস্ব, উচ্চশির, পীতাম্বর, নীলকণ্ঠ, জবরদস্তি, = সুশীল, সুশ্রী, বদবত, কমবখ্ত ইত্যাদি ।

Content added By

ব্যাধিকরণ বহুব্রীহি

1.4k
1.4k

ব্যাধিকরণ বহুব্রীহি

বহুব্রীহি সমাসের পূর্বপদ এবং পরপদ কোনোটিই যদি বিশেষণ না হয়, তবে তাকে বলে ব্যাধিকরণ বহুব্রীহি । যথা : আশীতে (দাঁতে) বিষ যার = আশীবিষ, কথা সর্বস্ব যার = কথাসর্বস্ব।

পরপদ কৃদন্ত বিশেষণ হলেও ব্যাধিকরণ বহুব্রীহি সমাস হয়। যেমন : দুই কান কাটা যার = দু কানকাটা, বোঁটা খসেছে যার = বোঁটাখসা। অনুরূপভাবে – ছা-পোষা, পা-চাটা, পাতা-চাটা, পাতাছেঁড়া, ধামাধরা ইত্যাদি।

Content added By

মধ্যপদলোপী বহুব্রীহি

820
820

মধ্যপদলোপী বহুব্রীহি

বহুব্রীহি সমাসের ব্যাখ্যার জন্য ব্যবহৃত বাক্যাংশের কোনো অংশ যদি সমস্তপদে লোপ পায়, তবে তাকে মধ্যপদলোপী বহুব্রীহি বলে। যেমন : বিড়ালের চোখের ন্যায় চোখ যে নারীর = বিড়ালচোখী, হাতে খড়ি দেওয়া হয় যে অনুষ্ঠানে = হাতেখড়ি। এমনি ভাবে – গায়ে হলুদ, মেনিমুখো ইত্যদি। -

Content added By

অলুক বহুব্রীহি

816
816

অলুক বহুব্রীহি

যে বহুব্রীহি সমাসে পূর্ব বা পরপদের কোনো পরিবর্তন হয় না, তাকে অলুক বহুব্রীহি বলে। অলুক বহুব্রীহি সমাসে সমস্ত পদটি বিশেষণ হয়। যথা : মাথায় পাগড়ি যার মাথায়পাগড়ি, গলায় গামছা যার= গলায়গামছা (লোকটি)। এরূপ হাতে-ছড়ি, কানে কলম, গায়ে-পড়া, হাতে-বেড়ি, মাথায় ছাতা, - মুখে-ভাত, কানে খাটো ইত্যাদি।

Content added By

ব্যাতিহার বহুব্রীহি

1.3k
1.3k

ব্যতিহার বহুব্রীহি

ক্রিয়ার পারস্পরিক অর্থে ব্যতিহার বহুব্রীহি হয়। এ সমাসে পূর্বপদে ‘আ’ এবং উত্তরপদে ‘ই’ যুক্ত হয় । যথা : হাতে হাতে যে যুদ্ধ = হাতাহাতি, কানে কানে যে কথা কানাকানি। এমনি ভাবে – চুলাচুলি, = কাড়াকাড়ি, গালাগালি, দেখাদেখি, কোলাকুলি, লাঠালাঠি, হাসাহাসি, গুঁতাগুঁতি, ঘুষাঘুষি ইত্যাদি।

Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

সমানাধিকরণ বহুব্রীহি
ব্যতিহার বহুব্রীহি
ব্যাধিকরণ বহুব্রীহি
মধ্যপদলোপী বহুব্রীহি

না বহুব্রীহি

899
899

নঞ বহুব্রীহি

বিশেষ্য পূর্বপদের আগে নঞ (না অর্থবোধক) অব্যয় যোগ করে বহুব্রীহি সমাস করা হলে তাকে নঞ বহুব্রীহি বলে । নঞ বহুব্রীহি সমাসে সাধিত পদটি বিশেষণ হয়। যেমন : ন (নাই) জ্ঞান যার = অজ্ঞান, বে (নাই) হেড যার = বেহেড, না (নাই) চারা (উপায়) যার নাচার। নি (নাই) ভুল যার = নির্ভুল, না = (নয়) জানা যা নাজানা, অজানা ইত্যাদি। এরকম-নাহক, নিরুপায়, নির্ঝঞ্ঝাট, অবুঝ, অকেজো, বে- = পরোয়া, বেহুঁশ, অনন্ত, বেতার ইত্যাদি।

Content added By

সহার্থক বহুব্রীহি

826
826

সহার্থক বহুব্রীহি সমাস :

পূর্বপদ বিশেষ্যের সঙ্গে, সহার্থক পরপদের বহুব্রীহি সমাসকে সহার্থক বহুব্রীহি সমাস বলে |

যেমন:--

শ্রদ্ধার সহিত বর্তমান= সশ্রদ্ধ

প্রতিভার সহিত বর্তমান= সপ্রতিভ

বেগের সহিত বর্তমান = সবেগ

চকিতের সহিত বর্তমান= সচকিত

** পূর্বপদ যদি বিশেষণ হয় , তবে তা সহার্থক বহুব্রীহি হয় না |

Content added || updated By

দ্বিগু সমাস

1.5k
1.5k

যে সমাসে সমস্যমান পদসমূহে পূর্বপদ সংখ্যাবাচক বিশেষণ হয় এবং উত্তর পদ বিশেষ্য থাকে তাকে দ্বিগু সমাস বলে। অথবা সমাহার বা মিলন অর্থে সংখ্যাবাচক শব্দের সঙ্গে বিশেষ্য পদে যে সমাস হয় তাকে দ্বিগু সমাস বলে। দ্বিগু সমাস সর্বদা সমাহার বা সমষ্টি বোঝায়।

লক্ষনীয়ঃ পূর্বপদে সংখ্যাবাচক শব্দ থাকলে, ওই শব্দ দিয়ে যদি সমাহার বা সমষ্টি  না বোঝায়  এবং পরপদের অর্থ প্রাধান্য না পায়, তবে তা দ্বিগু সমাস নয়। অর্থের দিক থেকে দ্বিগু সমাসে পরপদের অর্থই  প্রধান। 

সমাসবদ্ধ শব্দটির বিশেষণ হলে বা পূর্বপদ ও পরপদের অর্থ প্রাধান্য না পেয়ে তৃতীয় কোনো অর্থ প্রাধান্য পেলে তা হবে বহুব্রীহি সমাস।  যেমনঃ তে (তিন)  পায়া যায় = তেপায়া; দোনলা, ত্রিনয়ন

উভয় পদের অর্থ প্রদান হলে তা হবে দ্বন্দ্ব সমাস।  যেমনঃ সাতপাঁচ।

সমষ্টি বা সমাহার না বুঝিয়ে পরপদের অর্থ প্রধান হলেন কর্মধারায় সমাস হয়। যেমনঃ চতুর্দোলা।

দ্বিগু সমাস নির্ণয়ের সহজ উপায়

দ্বিগু সমাসে সাধারণত প্রথম পদটি সংখ্যাবাচক হয় এবং পর পদটি হবে বিশেষ্য।

সমস্তপদটি দ্বারা সমষ্টি বা সমাহার বোঝায় এবং সমস্তপদটি বিশেষ্য পদ হয়। যেমনঃ তে (তিন) মাথার সমাহার = তেমাথা,  নব (নয় ) রত্নের সমাহার = নবরত্ন ইত্যাদি। 

দ্বিগু সমাস কখনো অ-কারান্ত হলে আ-কারান্ত হলে বা ই-কারান্ত হয়। যেমনঃ শত অব্দের সমাহার = শতাব্দী। এ রুপ - ত্রিপদী, পঞ্চনদ (নদী নয়)।

Content added || updated By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

সপ্তাহ
পরিভ্রমণ
আমরণ
মনগড়া
পুরুষসিংহ
কাপুরুষ
হাটবাজার
চৌরাস্তা
কোনোটিই নয়
পুরুষ সিংহ
চৌরাস্তা
হাটবাজার
কোনটিই নয়
দম্পতি
ক্রোধানল
ষড়ঋতু
তৈলাক্ত
কোনোটিই নয়
আপাদমস্তক
রুই কাতলা
একরোখা
সেতার
আপাদমস্তক
রুই কাতলা
একরোখা
কোনোটিই নয়

অব্যয়ীভাব সমাস (উপসর্গ তৎপুরুষ সমাস)

1k
1k

অব্যয়ীভাব সমাস কাকে বলে

পূর্বপদে অব্যয়যোগে নিষ্পন্ন সমাসে যদি অব্যয়েরই অর্থের প্রাধান্য থাকে, তবে তাকে অব্যয়ীভাব সমাস বলে। অব্যয়ীভাব সমাসে অব্যয়ের অর্থযোগে ব্যাসবাক্যটি রচিত হয়। যেমনঃ

জানু পর্যন্ত লম্বিত (পর্যন্ত শব্দের অব্যয় "আ") = আজানুলম্বিত (বাহু)

মরণ পর্যন্ত = আমরণ।

সামীপ্য, বিপ্সা (পুনঃ পুনঃ অর্থে), অভাব, পর্যন্ত, সাদৃশ্য, অনতিক্রম্যতা, পশ্চাৎ, যােগ্যতা ইত্যাদি অর্থে অব্যয়ীভাব সমাস হয়। “অব্যয়” কথা থেকেই ‘অব্যয়ীভাব’ শব্দ এসেছে। ‘অব্যয়ীভাব’ মানে যা পূর্বে অব্যয় ছিল না, তার অব্যয় রূপ ধারণ।

Content added By

নিত্য সমাস

1.7k
1.7k

নিত্যসমাস : যে সমাসে সমস্যমান পদগুলো নিত্য সমাসবদ্ধ থাকে, ব্যাসবাক্যের দরকার হয় না, তাকে নিত্যসমাস বলে। তদর্থবাচক ব্যাখ্যামূলক শব্দ বা বাক্যাংশ যোগে এগুলোর অর্থ বিশদ করতে হয়। যেমন : অন্য গ্রাম = গ্রামান্তর, কেবল দর্শন দর্শনমাত্র, অন্য গৃহ = গৃহান্তর, (বিষাক্ত) কাল (যম) তুল্য (কাল = বর্ণের নয়) সাপ = কালসাপ, তুমি আমি ও সে = আমরা, দুই এবং নব্বই = বিরানব্বই।

Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

নিত্য সমাস
দ্বন্দ্ব সমাস
বহুব্রীহি সমাস
কর্মধারয় সমাস

অলোপ সমাস

740
740

অলোপ / অলুক সমাস 

সমাসবদ্ধ পদ গঠনের পরও যে সমস্ত সমাসে , পূর্বপদের বিভক্তিচিহ্নের কোনো লোপ ঘটে না, তাকে অলোপ বা অলুক সমাস বলে |

** 'লুক' কথার অর্থ হল 'লোপ' |

যেমন--

মনের মানুষ = মনের মানুষ ( বিভক্তির লোপ হয়নি ) |

 

Content added || updated By

উপপদ সমাস

2.2k
2.2k

উপপদ কাকে বলে?

কৃদন্ত পদের পূর্ববর্তী পদকে ব্যাকরণে উপপদ বলে। যেমন - জলচর পদের 'চর' (অর্থাৎ চরা) কৃদন্ত পদটির পূর্বপদ 'জল' পদটি হল উপপদ।

উদাহরণ--

পঙ্কে জন্মে যে =পঙ্কজ

মুখে থাকে যা =মুখস্থ

গণিত জানেন যিনি =গণিতজ্ঞ

দিবাকর = দিবা করে যে । 

জলচর = জলে চরে যে । 

সূত্রধর = সূত্র ধরে যে । 

খেচর = খ-তে(আকাশে) চরে যে । 

বিজ্ঞ = বিশেষভাবে জানেন যিনি । 

পাদপ = পা দিয়ে পান করে যে । 

শুভদা = শুভ দান করে যে । 

অভ্রভেদী = অভ্র ভেদ করে যে । 

পঙ্কজ = পঙ্কে জন্মে যা । 

ইন্দ্রজিৎ = ইন্দ্রকে জয় করিয়াছে যে । 

যাদুকর = যাদু করে যে । 

নীরদ = নীর দান করে যে । 

মধুকর = মধু করে যে । 

বসুন্ধরা = বসু(ধন) ধরে যে । 

গুপ্তচর = গুপ্তভাবে চরে যে । 

সারদা = সার দেন যে দেবী । 

নৃপ = নৃ(নরগনকে) পালন করেন যিনি ।

সহজ = সহ(সঙ্গে সঙ্গে) জন্মে যাহা ।

রসজ্ঞ = রস জানেন যিনি । 

একদেশদর্শী = এক দেশ দেখে যে । 

মনোমোহী = মনকে মহীত করে যে । 

গোপ = গোপালন করে যে ।   

একান্নবর্তী = একান্নে বর্তন করে যে । 

মুখস্থ = মুখে থাকে যে । 

বরদ = বর দান করেন যিনি । 

পয়োধর = পয়ঃ ধারন করে যে । 

পত্রচর = পত্রে পত্রে চরে যে । 

রুচিকর = রুচি করে যে । 

সব্যসাচী = সব্য দারা সচন করেন যিনি । 

মলয়জ = মলয়ে জন্মে যে । 

বোলধরা = বোল ধরিয়াছে যে । 

কাঠঠোকরা = কাঠে ঠোকরায় যে । 

ডানপিতে = ডান্ডা পিটিয়া থাকে যে । 

মনোলোভা = মন লুব্ধ করে যে । 

পুঁথিপড়ো = পুঁথি পড়ে যে । 

দুনিয়াজোড়া = দুনিয়া জুড়ে থাকে যে । 

কুলমজানী = কুল মজায় যে নারী ।

পথিকৃৎ = পথ করেন যিনি । 

পেশকার = পেশ করে যে । 

গিরিশ = গিরিতে শয়ন করেন যিনি । 

ছেলেধরা = ছেলে ধরে যে । 

পকেটমার = পকেট মারে যে । 

বর্ণচোরা = বর্ণ চুরি করে যে । 

মিথ্যাবাদী = মিথ্যা বলে যে । 

বিহগ = বিহায়সে(আকাশে) গমন করে যে। 

শত্রুঘ্ন = শত্রুকে বধ করে যে । 

দ্বিপ = দ্বি(দুইয়ের দ্বারা) পান করে যে । 

পারদর্শী = পার(সীমা) দর্শন করে যে । 

হৃদয়হরন = হৃদয় হরন করে যে । 

ভূমিষ্ঠ = ভূমিতে থাকে যে । 

পাসকরা = পাস করিয়াছে যে ।

Content added By

প্রাদি সমাস

2.6k
2.6k

প্রাদি সমাস : প্র, প্রতি, অনু প্রভৃতি অব্যয়ের সঙ্গে যদি কৃৎ প্রত্যয় সাধিত বিশেষ্যের সমাস হয়, তবে তাকে বলে প্রাদি সমাস। যথা : প্র (প্রকৃষ্ট ) যে বচন = প্রবচন। এরূপ –পরি (চতুর্দিকে) যে ভ্রমণ = পরিভ্রমণ, অনুতে (পশ্চাতে) যে তাপ =অনুতাপ, প্র (প্রকৃষ্ট রূপে) ভাত (আলোকিত) ) প্রভাত, প্ৰ (প্ৰকৃষ্ট = রূপে) গতি = প্রগতি ইত্যাদি।

 

Content added || updated By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

পুরুষসিংহ
কাপুরুষ
হাটবাজার
প্রবচন
কোনোটিই নয়

বাক্যাশ্রয়ী সমাস

882
882

বাক্যাশ্রয়ী সমাস 

কোনো বাক্য বা বাক্যখণ্ড কে সুসংহতরূপে একটি শব্দে পরিণত করে, তাকে বিশেষ্য / বিশেষণের রূপ দিলে অথবা কোনো সমাসবদ্ধ পদকে আশ্রয় করে, একটি বাক্যের অর্থ প্রকাশ পেলে , তাকে বাক্যাশ্রয়ী সমাস বলে |

উদাহরণ :---

গল্পকে বলা (কর্ম তৎপুরুষ), তার প্রতিযোগিতা (সম্বন্ধ তৎপুরুষ) = গল্পবলা-প্রতিযোগিতা

সবুজকে বাঁচাও (কর্ম তৎপুরুষ) , তার জন্য কমিটি (নিমিত্ত তৎপুরুষ) = সবুজ-বাঁচাও-কমিটি

 

Content added By
Promotion